বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ন
সুমন খান, স্বরূপকাঠী ॥
সোহাগদলের হাজিরপুলের এলাকায় গনরেশে মার খাওয়ার খল নায়ক আবুল কালাম ও সৌরবের ঘটনা নিয়ে তোলপাড় সৃস্টি হয়েছে। পাশাপাশি ফরিদপুরের ব্যবসার আসল ঘটনার কথা মিডিয়ার লোকজন বের করেছেন সুকৌশলে। এদিকে হাসপাতালে আহত অবস্থায় কালাম মিডিয়ার লোকদের ভুল তথ্য দেয়। অন্য দিকে সব মিলিয়ে পাল্টা অভিযোগ উঠেছে আবুল কালামের বিরুদ্ধে। সোহাগদলের বাসিন্দা আবুল কালাম ফরিদপুরের তালমায় কাঠের গোলার ব্যবসা করে আসছে।
পাশাপাশি সাইমুম এন্ড ব্রাদার্সও একই এলাকায় ব্যবসা করে আসছে বহু দিন ধরে। চলতি সপ্তাহে সোহাগদল এলাকার তুচ্ছ ঘটনাকে অতি রনজিত করে হাজীর পুল এলাকায় হাতাহাতি সহ মারধরেরও ঘটনার সৃস্টি হয়। স্থানীয় সুএ জানায়, মারামারির বিষয়কে অন্য দিকে প্রভাবিত করার চেস্টা করেন আবুল কালাম গংরা। সরোজমিনে আসল ঘটনার চিএ ধরার চেস্টা করেন জেলার গণ মাধ্যম কর্মীরা। রবিবার সকালে জেলার সাংবাদিকরা হাজীরপুল এলাকায় এসে সত্য ঘটনা তুলে ধরার চেস্টা করেন পাঠকদের কাছে। আসল ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার প্রাথমিক ভাবে চেস্টা করেন কালাম । ফরিদপুরের ব্যবসায়িক লেনদেনের সত্য কথাও ফুটে উঠে মিডিয়ার কল্যানে। এদিকে কালাম মিডিয়া ও প্রশাসনকে ভুল তথ্য দেয়।
প্রশাসন অভিযোগও নেন আর মিডিয়ার লোকজনও সংবাদ প্রকাশ করার আগ্রহ দেখান। ঋই তে সংবাদ আসার পর আসল ঘটনার কথা বের হয়ে আসে। ফরিদপুরে টাকার কোন লেনদেন হয়নি কালাম ও শাকিলের সাথে। বরং ফরিদপুরের এক আইনজীবি কালামের কাছে লোহা কাঠ কেনার জন্য অগ্রীম টাকা প্রদান করেন। আর এহেনও লেনদেনে সাইমুম ব্রাদার্সের কোন হাত নেই।
বরং কালাম ও তার ছেলে জনতার রেশে বেধম মারদর খায়।কারন হিসাবে এলাকার প্রবীন কুদ্দুস(৮৯) বলেন,বিনা কারনে এক নাসিরকে হাত দেওয়ার কারনে এলাকার লোকজন ভীষন চটে যায়। এদিকে মারামারির সময়ে হঠাৎ জনপ্রিয় রিনা মেম্বর উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি আদম আলী মেম্বরও ঘটনার বিষয়ে অবগত রয়েছে। জনতার রেশকে ব্যবসার দিকে টেনে এনে কালাম আরও বিতর্কিত হয়েছে। এ ব্যাপারে এলাকার চেয়ারম্যান আঃ রশিদ সাহস করে ন্যায়ের পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে এটাও সত্য ব্যবসায়িক কোন লেনদের মারামারির সাথে সম্পৃক্তি নয়। তুচ্চ ঘটনা এক পর্যায়ে গনরেশে পরিনত হয়েছে। সর্বপরি এলাকার দাবী সকলে মিলে সুন্দর সমন্বয় করার অনুরোধ প্রশাসন সহ মিডিয়ার কাছে।
Leave a Reply